এ পৃথিবীতে আমরা যে সকল মানুষ বসবাস করি সকলেরই প্রধান এবং প্রধান স্বপ্ন হল তারা রাতারাতি বড়লোক হওয়ার। তারা কখনো ধনী হওয়ার স্বপ্ন থেকে ক্ষান্ত হননি তারা সবসময় ধনী হওয়ার জন্য চেষ্টা করেছেন কিন্তু পরিশ্রম করেননি। এছাড়াও কিছু সংখ্যক মানুষ আছেন যারা তাদের মেধা এবং পরিশ্রমের মাধ্যমে নিজেকে ধনীদের শীর্ষস্থানে পৌঁছেছেন। আজকে আমরা আপনাদের সামনে কথা বলতে যাচ্ছি এমন একজন ধৈর্যশীল এবং পরিশ্রমী মেধা সম্পন্ন ব্যক্তি সম্পর্কে যেই ব্যক্তিটি আপনার জীবনে উন্নতি করার একজন মোটিভেশনাল ব্যক্তি হয়ে দাঁড়াবে। আজকে আমি আপনাদের সামনে কথা বলতে যাচ্ছি ইলন মার্কস এর জীবনী সম্পর্কে। আপনার যারা ইতিপূর্বে ইলন march এর জীবনী সম্পর্কে অজানা জানা তথ্যগুলো সংগ্রহ করার জন্য বিভিন্ন অনলাইন প্লাটফর্ম গুলোতে সময় ব্যয় করেছেন তারা এখন থেকে আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে খুব সুন্দর ভাবে সহজেই সংগ্রহ করতে পারবেন ইলং মার্চের জীবনী।
খুব সুন্দর ভাবে জানতে পারবেন ইলং মার্কস কিভাবে তার জীবনের উন্নতির শীর্ষ শিখরে পৌঁছেছে এবং তার পরিশ্রমের জানা-অজানা সকল তথ্যগুলো। ইলো মার্চের জীবনে ঘটে যাওয়া যাবতীয় তথ্যগুলো অনেকেই আছেন যারা সংগ্রহ করে সেই অনুযায়ী নিজের জীবনকে পরিচালনা করতে চায় এবং নিজেকে উন্নতি এবং ধনীর কিছু স্থানে দাঁড় করাতে চায় এজন্য বিভিন্ন উক্তিবিদ এবং বিভিন্ন বড় বড় ব্যক্তিদের জীবনী সংগ্রহ করে। তাই আজকের এই প্রতিবেদনটিতে ইলন মারসের জানা-অজানা কিছু তথ্য গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। যারা ইলন মাঠ সম্পর্কে বিভিন্ন রকম তথ্যগুলো সংগ্রহ করে চাচ্ছেন তারা আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে খুব সহজেই সুন্দরভাবে সংগ্রহ করতে পারেন ইলন মাক্স যাবতীয় তথ্যগুলো।
ইলন মাস্ক জীবনী
ইলন মার্কস হলেন পৃথিবীর সবথেকে ধনী ব্যক্তিদের মধ্যে একজন। এই ব্যক্তিটি দেখতে যেমন সুন্দর এবং আকর্ষণীয় তেমনি তার মেধা এবং বুদ্ধি এবং পরিশ্রম সবার উপরে। 2017 সালে জেফ বেজোস ধনী তালিকা শিক্ষা ধরে রেখেছেন তবে বর্তমানে ইলন মার্কস সেই স্থানটি দখল করে নিয়েছেন। এই প্রতিবেদনটিতে আমরা ইলং মার্কসের ব্যক্তিগত জীবন থেকে যাবতীয় তথ্যগুলো সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করার চেষ্টা করব। ইলং মাস তার জীবনের কথা ব্যক্তিগত জীবনে খুব একটা আনন্দে ছিল না। ইলন মার্কস দুই হাজার সালে কানাডিয়ান লেখিকা বিয়ে করেছিলেন ইলন মার্কসের ৮ বছর অতিবাহিত হতে না হতে শোনা যায় বিবাহ বিচ্ছেদ ঘটে। যদিও তাদের বিচ্ছেদ ঘটেনি ২০০৮ সালে। ২০১৮ সালে ইলং মার্কস সঙ্গীতশিল্পী গেমসের সঙ্গে সম্পর্কে জড়ান।
জন্ম | ২৮ জুন ১৯৭১ প্রিটোরিয়া, ট্রান্সভাল, দক্ষিণ আফ্রিকা
|
---|---|
জাতীয়তা | দক্ষিণ আফ্রিকান (১৯৭১–বর্তমান) কানাডিয়ান (১৯৭১–বর্তমান) আমেরিকান (২০০২–বর্তমান) |
শিক্ষা | প্রিটোরিয়া বয়েজ হাই স্কুল |
মাতৃশিক্ষায়তন | কুইন্স বিশ্ববিদ্যালয় পেন্সিল্ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয় |
পেশা |
উদ্যোক্তা প্রকৌশলী আবিষ্কারক |
কর্মজীবন | ১৯৯৫–বর্তমান |
পরিচিতির কারণ | স্পেসএক্স, পেপ্যাল, টেসলা ইনকর্পোরেশন, হাইপারলুপ, জিপটু, সোলারসিটি |
উপাধি |
স্পেসএক্স এর প্রতিষ্ঠাতা, সিইও, প্রধান ডিজাইনার টেসলার সিইও, পণ্য স্থপতি দ্য বোরিং কোম্পানি এবং এক্স ডট কম (বর্তমানে পেপ্যাল) এর প্রতিষ্ঠাতা নিউরালিংক, ওপেনএআই, এবং জিপ২ এর সহপ্রতিষ্ঠাতা সোলারসিটি এর চেয়ারম্যান টুইটার এর মালিক |
পিতা-মাতা |
ইরল মাস্ক (পিতা) মায়ে মাস্ক (মাতা) |
ইলন মাস্কের শিক্ষা জীবন
ইলন মার্কস potoria boys স্কুলে লেখাপড়া করেন। ১৯৯৭ সালে হোয়ারটন স্কুল থেকে অর্থনীতিতে ব্যাচেলার ডিগ্রী অর্জন করেন। এরপর পেন্সিল ভেনিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়ালেখা শুরু করেন ব্যবসা ও পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে। এবং ইলন মার্কস ব্যাচেলার ডিগ্রি লাভ করেন তারপর জ্বালানি পদার্থবিজ্ঞান নিয়ে পিএইচডি ডিগ্রির জন্য স্টার্ট ফর বিশ্ববিদ্যালয় ভর্তি হন এবং সেখান থেকে প্রকৌশলী ডিজাইনার উদ্যোক্তা হিসেবে শিক্ষা গ্রহণ করেন। বর্তমানে ইলন মার্কস স্পেস এক্স, পেপাল, টেসলা ইন কর্ভরেশন, হাইপারলুপ, জিপটু, সোলার সিটি ইত্যাদি প্রতিষ্ঠান নিজেই অর্থাবোধনের পরিচালনা করেন।
ইলন মাস্তের সফলতা
ছোটবেলা থেকে ইলরমার্ক কম্পিউটারের প্রতি যোগ থাকায় মাত্র ১২ বছর বয়সে ইলন মার্কস ব্লকবাস্টার গেমটি আবিষ্কার করেন। ইরান মাসের জীবনে এটাই ছিল সর্বপ্রথম আবিষ্কার পরবর্তীতে গেমটি ৫০০ ডলারে বিক্রি করেন। পৃথিবী যখন ইন্টারনেটের জগতে গা ভাষা ছিল তখন ইলনমাস নিজেকে একই জোয়ারে ভাসিয়ে দিলেন এবং পিএইচডি করার পরিবর্তে তিনি জিপ টু আবিষ্কার করেন। জিপটু একটি অনলাইন ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান অনলাইন সিটি গাইড দিয়ে থাকেন এই প্রতিষ্ঠানটি। ১৯৯৯ সালে capaq computers এর কাছে ৩০৭ মিলিয়ন ডলারের বিনিময়ে জিব টু বিক্রয় করেন।
ইলন মার্কসের বিখ্যাত উক্তি
ইরন মাহাত একজন বিখ্যাত ধনী এবং জনপ্রিয় ব্যক্তি এই জনপ্রিয় ব্যক্তিটির সম্পর্কে বিভিন্ন রকম তথ্য সংগ্রহ করার আগ্রহ প্রকাশ করে উপস্থা আলোচনায় আমরা যাবতীয় তথ্যগুলো তুলে ধরার চেষ্টা করেছি। ইলেন মার্কসের কিছু গুরুত্বপূর্ণ উক্তিগুলো সংগ্রহ করার জন্য কিছু সংখ্যক ভিজিটর প্রতিনিয়ত আলোচনা করে চলছে। এবং বিভিন্ন ওয়েবসাইটগুলোতে অনুসন্ধান করে তাই আমরা আমাদের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে শুধুমাত্র আপনাদের কথা চিন্তা করেই প্রতিবেদনটিতে তুলে ধরলাম এলোন মার্কসের বিখ্যাত কিছু উক্তিগুলো। আশাকরি ইলিয়ন ম্যাক্সে বিখ্যাত উক্তিগুলো আপনাদের উপকারে আসবে।
আপনার কখনোই হার মানা উচিত নয়, যতক্ষণ না পর্যন্ত আপনাকে পরাজয় স্বীকার করার জন্য অন্য কেউ জোর করছে
-Elon Musk
কিছু করার জন্য আপনাকে অনেকটাই অনুপ্রাণিত হতে হবে, না হলে আপনি নিজেকে খুবই দুঃখী করে ফেলবেন।
-Elon Musk
জীবনে কখনো নতুন কিছু করতে ভয় পেয়ো না।
-Elon Musk
মানুষ তখনোই ভালো করে কাজ করতে পারে, যখন সে জানে যে তার লক্ষ্য কি এবং কেন।
-Elon Musk
প্রথম পদক্ষেপ এটার স্থির করতে হবে যে, যে কোন জিনিসকেই করা সম্ভব। তারপরেই যেটা করা সম্ভব না ঘটবে।
-Elon Musk
বাস্তবে একটাই জিনিস যার অর্থ আছে, সেটা হলো বড় সামগ্রিক জ্ঞান পাওয়ার প্রয়াস করে যাওয়া।
-Elon Musk
ধৈর্য একটা গুণ, আর সেটাকে আমি শিখেছি। এটা আমার কঠিন শিক্ষা।
-Elon Musk
নতুন যুদ্ধক্ষেত্র দেখে ভয় পেয়ো না কখনোই।
-Elon Musk
ইরন মাসের জীবনে ঘটে যাওয়া যাবতীয় তথ্যগুলো এবং তার প্রতিষ্ঠানের নামসহ শিক্ষাগত যোগ্যতা এছাড়াও যাবতীয় তথ্যগুলো আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে উল্লেখ করা হলো।আশা করি আমাদের প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়লে যাবতীয় তথ্যগুলো খুব সুন্দর ভাবে সহজেই সংগ্রহ করতে পারবেন। প্রতিবেদনটি ভালো লাগলে অবশ্যই প্রিয় মানুষদের সাথে শেয়ার করবেন এবং সবাইকে দেখার সুযোগ করে দিবেন। এছাড়ো ইলন মার্কস সম্পর্কে যদি আপনাদের কোন মতামত থাকে অবশ্যই আমাদের জানাবেন আমরা খুব দ্রুত আপনাদের মতামত প্রক্রিয়া করে উত্তর দেওয়ার চেষ্টা করব। সময় দিয়ে সাথে থাকার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।