ঘুড়ি নিয়ে কবিতা

ঘুড়ি নিয়ে কবিতা | ঘুড়ি নিয়ে ক্যাপশন | ঘুড়ি নিয়ে ছন্দ

প্রিয় ভিজিটর আমাদের গ্রামাঞ্চলে এক সময় ঘুড়ি উড়ানোর রেওয়াজ বইয়ে জাইত।এখন আর অত বেশি ঘুড়ি উড়ানো দেখা যায় না, তাই বলে যে ঘুড়ি উড়ানোর দিন শেষ হয়ে গেছে তা কিন্তু নয়।এই ঘুড়ি উড়াতো বেশিভাগ বাল্যকালের শিশুরা। গ্রামাঞ্চলের যে শিশুরা থাকতো তারা প্রত্যেককে এক একটা ঘুড়ি বানিয়ে প্রতিযোগিতায় নেমে যেত,যে কার ঘুড়ি কতটা উপরে ওঠে।কিন্তু এখনকার দিনে অনেক বাল্যকালের শিশুরা আছেন তারা গ্রামাঞ্চলে না থেকে তারা কিন্তু শহরে বসবাস করে মা বাবার সাথে।শহরে থাকাকালীন সময়ে বেশি ভাগ খোলা মাঠ পাওয়া যায় না তাই তাদেরকে বদ্ধ ঘরে বসবাস করতে হয়। আর এই ঘুড়ি উড়ানোর জন্য কিন্তু খোলামেলা একটি মাঠের দরকার পরে।তাই এখন শহরের শিশু গুলা ঘুড়ি উড়ানো বদলে বিভিন্ন ধরনের ডিভাইস নিয়ে ঘরে বসে গেম খেলেন।তাই শহরাঞ্চলে ঘুড়ি উড়ানো টি প্রায় অসম্ভব হয়ে পড়েছে। তাই শহরে আমরা এখন গ্রামাঞ্চলের মতো ঘুড়ি উড়ানো দেখতে পাই না। কিন্তু ঘুড়ি উড়ানোটি গ্রামাঞ্চলে অনেক মজার হয়ে থাকে। তাই আমরা আজকে আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে ঘুড়ি নিয়ে আলোচনা করতে যাইতেছি। তারা ঘুড়ি উড়ানো টি পছন্দ করে থাকেন তাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি।

প্রিয় ভিজিটর আপনারা হয়তো জানেন এদেশে এক সময় ছেলে পুলেরা কিভাবে ঘুড়ি উড়াতো।হয়তো বাল্যকালে থাকাকালীন সময় আপনিও ঘুড়ি উরাতেন।ঘুড়ি উড়ানো সময়টি ছিল অনেক মধুহীন,আর এই মধুহীন সময়টি ধরে রাখার জন্য এগুলো গ্রামাঞ্চলে ছেলে গুলো ঘুড়ি উড়িয়ে থাকেন।ঘুড়ি উরানোর সময় যেন মনে হতো বিভিন্ন রঙের ঘুড়ি গুলো আকাশ ছুয়ে আসতো।আকাশে যখন বিভিন্ন রঙের ঘুড়ি উড়াত তখন মনে হতো আকাশে বিভিন্ন রঙের মেলা বসেছে। আর ওই রংবেরঙের আলোয় যেন আকাশ ঝিকিমিকিয়েই জর্জরিত।আর ওই মেলার মাঝখান থেকে যদি সুতো কাটা যেয়ে একটি ঘুড়ি মাটিতে পড়ে যাইতো তাহলে মনে হতো যেন ওই মেলায় কি যেন একটি অসমাপ্ত রয়ে গেছে।তাই বিভিন্ন রং এর ঘুড়ি উড়ানোর সময় মনে যেন আনন্দের ছায়া বয়ে যাইত। তাই এই আনন্দ উপভোগ করার জন্য বাল্যকালের ছেলেগুলো বিকাল বেলা এই ঘুড়ি উড়িয়ে থাকেন।তারা এই ঘুড়ি উড়ানো পছন্দ করে থাকেন তাদের জন্য আজকের এই প্রতিবেদনটি।ঘুড়ি উড়ানো যে মজাটি শুধু তারাই উপভোগ করতে পারবে তারা ঘুড়ি উড়িয়ে থাকেন। আজকে আমরা আমাদের এই প্রতিবেদনটির মধ্য দিয়ে ঘুড়ি নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও ঘুড়ি নিয়ে কবিতার একটি প্রতিবেদন তৈরি করব।আশা করি এই প্রতিবেদনটি আপনাদেরকে অনেক ভালো লেগে থাকবে।

ঘুড়ি নিয়ে উক্তি

আমাদের গ্রামাঞ্চলে এই ঘুড়ি উরানো সময়টি আদিম কাল থেকেই চলে আসছে।গ্রামের ছেলেপুরেরা বিকেলবেলা সময় পেলে সবাই একত্রিত হয়ে একটি ঘুড়ি বানিয়ে আকাশে উড়িয়ে আনন্দ করত।এই ঘুড়ি বানানোর জন্য বিভিন্ন ধরনের যন্ত্রাংশর প্রয়োজন পড়ে। সবাই মিলেমিশে এই ঘুড়ির যন্ত্রাংশ একত্রিত করে এই ঘুড়ি বানিয়ে থাকেন।আমাদের অনেক ভিজিটর গুরুই আছেন তারা ঘুড়ি উড়ানো টি অনেক পছন্দ করে থাকেন, কিন্তু এই ঘুড়ি উড়ানোর সময় না পাওয়ার কারণে ঘুড়ি উড়ানো সময়টিকে অনেক মিস করে থাকেন। তাই আপনি ঘুড়ি উঠানো সময় না পাওয়ার কারণে হয়তো আপনি ঘুড়ি উড়ানোর মজাটা ভুলে গেছেন। তাই আপনার আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে খুব সহজে ঘুড়ি উড়ানোর আনন্দটি উপভোগ করতে পারবেন। আমাদের অনেক ভিজিট গুলো আছেন তারা বিভিন্ন ওয়েবসাইট গুলোতে ঘুড়ি নিয়ে উক্তি আপলোড দিতে চান। আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে আপনারা ঘুড়ি নিয়ে নতুন নতুন উক্তি গুলো সংগ্রহ করে আপনি ফেসবুকে বা অন্য কোথাও নিঃসন্দেহে আপলোড দিতে পারবেন। আশা করি আপনি যদি আমাদের এ প্রতিবেদনটি খুব মনোযোগ সহকারে পড়েন এবং অন্য কোথাও আপলোড দিতে চান তাহলে সবাই অনেক আনন্দ পাবে।তাই আপনারা আমাদের এই প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারী দেখবেন। আমরা আমাদের এই প্রতিবেদনটি ঘুড়ি নিয়ে নতুন নতুন কিছু উক্তি শেয়ার করব।

>

যে ঘুড়ির জন্য তুমি আজ নিজেকে করছ শেষ,
সে হয়তো অন্য আকাশে ভালোই আছে বেশ।

বারবার শাড়ি লাগা মুক্ত তার সাধে,
ওমা, ঝড়ো হাওয়া কাটলে দড়ি, টনক নড়ে, আমি তো সুতোয় বাধাঘুরি?

আর সেই ঘুড়ির উড়াইয়া দিছেন ক্যান ভাই,
হইলো তো ভোকাট্টা।

কলমকে আজ হাতছানি দিচ্ছে ঘুড়ি গুলি,
লেখা হোক তাতে এমন কাটলেই, পড়তে চাইবে সবাই।

লাটাই ছাড়ার সময় অসময়ে ঘুড়ি উড়াও বিএনপি দল।
বিএনপি দলের স্বপ্ন মগার শুকনো প্রতিশ্রুতি আর তাদের বড় বড় ভাষণ।

 

ঘুড়ি নিয়ে স্ট্যাটাস

আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে ঘুড়ি নিয়ে উক্তিগুলো খুব সুন্দর ভাবে উপস্থাপন করছি।এই উক্তিগুলোর পাশাপাশি আপনি যদি ঘুড়ি নিয়ে স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করেন তাহলে ঘুড়ি নিয়ে আপনি আরো অনেক কিছু জানতে পারবেন। আমরা ঘুড়ি নিয়ে উক্তির পাশাপাশি ঘুড়ি নিয়ে স্ট্যাটাস গুলো প্রতিবেদনটিতে উপস্থাপন করব।আপনারা হয়তো জানেন ঘুড়ি উড়ানোর মজাটি শুধু বিকাল বেলা পাওয়া যায়।যখন আমাদের গ্রামাঞ্চলের মাঠ গুলো ফাঁকা হয়ে যায় এবং পূর্ব দিক থেকে বা পশ্চিম দিক থেকে যে বাতাস গুলো বয়ে চলে তখন কিন্তু ঘুড়ি উরানোর মজাটাই অন্যরকম হয়ে যায়। কেউ ঘুড়ির মাথায় সুতো লাগায় কেউ বা লাটাইয়ের মাঝে সুতো পেচিয়ে রাখে।এই ঘুড়ি উড়ানোর সময় সবাই দলবদ্ধ হয়ে ঘুড়ি উরিয়ে থাকেন।বাল্যকালে এই ঘুড়ি অনেকে অনেক ভাবে তৈরি করে,এই ঘুড়ি নিয়েও সবার মাঝে প্রতিযোগিতা শুরু হয়ে যায়।তারা ঘুড়ি উড়ানো কে অনেক ভালোবাসেন তাদের জন্যই আজকের এই প্রতিবেদনটি। তাই আমরা এই প্রতিবেদনটিতে ঘুড়ি নিয়ে নতুন কিছু স্ট্যাটাস গুলো তুলে ধরবো আপনাদের কাছে ।

খেয়ালি ঘুড়ি উড়িয়ে দিলাম নীল দিগন্তের বুকে,
হৃদয় আকাশে কাঠগোলা বিরহ চিত্র আঁকে।

 

মনের ঘড়িটা উড়িয়ে দিলাম তোমার জীবন দিগন্তে।

 

মনোজ আড্ডাবাজ দক্ষিণা হওয়ার সাথে,
পুড়িয়ে ঘুড়ি ময়দানে খাচ্ছে চুমু আশ্রমুকুল টানে।

 

ঘুড়ি নিয়ে কবিতা

অনেক ভিজিটর গুলো আছেন কেউবা বিকেলবেলা বসে বিভিন্ন প্রকার গল্প গুজব করেন,আর এই গল্প-গুজব করার মাঝেই কিন্তু ফুটে উঠে ঘুড়ি উড়ানোর পরিকল্পনাটি।আর এই পরিকল্পনাটি সার্থক করার জন্য সবাই প্রতিযোগিতা মূলকভাবে ঘুড়ি বানিয়ে উরান আকাশের দিকে।প্রিয় ভিজিটর আপনারা এই প্রতিযোগিতা মূলকভাবে ঘুড়ি উড়ান কিন্তু আপনারা হয়তো জানেন না যে ঘুড়ি উড়ানো সময়টা আরো মধুময় করার জন্য আপনাদের জানা দরকার ঘুড়ি নিয়ে কবিতা। আপনারা যদি ঘুড়ি নিয়ে কবিতা গুলো জানেন এবং ঘুড়ি উড়ানোর সময় এই কবিতাগুলো পড়তে পড়তে ঘুড়ি উড়ান তাহলে আশা করা যায় আপনার এই ঘুড়ি উড়ানো সময়টা আরো মধুময় ও আকর্ষণীয় হয়ে উঠবে ।তাই আপনারা ঘুড়ি উড়ানো সময়টি আরোও আকর্ষণীয় করার জন্য হয়তো ঘুড়ি নিয়ে কবিতা পড়ার জন্য অনেক ওয়েবসাইটগুলোতে অনুসন্ধান করে থাকেন।আমাদের এই ওয়েবসাইটটিতে ঘুড়ি নিয়ে কবিতাটি অনেক সুন্দর ভাবে আপনাদের কাছে উপস্থাপন করতেছি। তাই আপনার আমাদের এই প্রতিবেদনটি খুব মনোযোগ সহকারে দেখবেন এবং সবাইকে দেখার সুযোগ করে দেবেন।

ওই নীল আকাশে ঘুরির সুতো,
আমাকে বাধ্য থাকায় শিক্ষা দেয়।
ভোকাটা হয়ে উড়ে গেলেই
স্বাধীন থাকাটার পাট পড়ায়।

 

মাঞ্জা দেওয়ার হাত গুলো আজ ঘুড়ি কি জিনিস জানে না।

 

ঘুড়ি তুমি কার আকাশে উড়,
তার আকাশ কি আমার চেয়ে অনেক বড়।

 

কবিতা
ঘুড়ি,
==রনি শিকদার

আকাশে উড়ন্ত চিঠি,
আকাশ বলে তুমি কাগজের ঘুরি
কাগজের ঘুড়ি তুমি রচনা করো নীল আকাশ
সুতুই কাটা ঘুড়ি হাওয়ায় উড়ে যাবে তুমি
আজ দিলাম কেটে ঘুড়ির সুতো
ঘুড়ি উড়ে যাবে তোমার বাড়ি।

প্রিয় পাঠক বন্ধুরা ঘুড়ি উড়ানো টি ও কিন্তু একপ্রকার খেলার মাঝে পড়ে। যেমন মাঠে গিয়ে বল নিয়ে খেলা মাঝে আনন্দ উপভোগ করে থাকে তেমনিভাবে ঘুড়ি নিয়েও মাঠে গিয়ে দৌড়াদৌড়ি করে আনন্দ উপভোগ করেন।বিকাল বেলা সূর্য অস্ত্র যাওয়ার সময় সূর্যটি লাল টকটকে হয়ে থাকে,আর আকাশের দিকে রংবেরঙের ঘুড়ি যেন আকাশ শুয়ে আসার মত হয়ে যায় আর তখন দেখতে আকাশটি যেন আরো আকর্ষণীয় হয়ে ওঠে। এসব দেখে শিশুরা যেন আরো আনন্দ পেয়ে থাকেন,কিন্তু আপনারা যখন বাল্যকাল পেরিয়ে শৈশব কালে আসবেন তখন কিন্তু আপনার আর ঘুড়ি উড়ানোর সময় পাবেন না। কিন্তু আপনি অন্যদের ঘুড়ি উড়ানো থেকে আপনার মনের মাঝে ইচ্ছা পোষণ হবে যে আমি ঘুড়ি নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও কবিতা গুলো আমার ওয়েবসাইটে শেয়ার করব। তাই আপনারা নতুন নতুন ও আকর্ষণীয় কিছু ঘুড়ি নিয়ে উক্তি স্ট্যাটাস ও কবিতাগুলো সংগ্রহ করার জন্য আমাদের এই প্রতিবেদনটি লক্ষ্য রাখবেন। আশা করি আমাদের এই প্রতিবেদনটি আপনাদেরকে ভালো থাকবে, যদি এই প্রতিবেদনটি আপনাদের ভালো লেগে থাকে তাহলে সবার সাথে শেয়ার করবেন। আমাদের এই প্রতিবেদন সম্পর্কে আপনার যদি কোন মতামত থাকে তাহলে আমাদেরকে কমেন্ট করে জানাবেন। এতক্ষণ ধরে আমাদের এই প্রতিবেদনটি লক্ষ্য রাখার জন্য আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *