প্রিয় যাত্রী আপনাদের সুবিধার জন্য আমরা নানা ধরনের আর্টিকেল নিয়ে আলোচনা করি আপনাদের সামনে তাই প্রতিনিয়তের মতো আজকেও আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম নতুন একটি টিউটোরিয়াল। আশা করি আজকের আর্টিকেল টি আপনার ভালো লাগবে। এবং যদি ভালো লাগে তাহলে আমাদের কমেন্ট করে জানাবেন। তাহলে চলুন কাজের কতায় আশা যাক।
আমরা আজকে আপনাদের সামনে একটি জনপ্রিয় পরিবহন সম্পর্কে আলোচনা করব। আমাদের আজকের পরিবহন টি গলো চয়েস পরিবহন। এই পরিবহন টি বাংলাদেশের সকল জেলায় বেশ পরিচিত। এবং সকল জেলার সার্ভিস দিয়ে থাকে এই পরিবহন৷ যেহেতু সকল জেলায় চলাচল করে তাই সবাই এই পরিবহন সম্পর্কে পরিচিত।
তাই আমরা আপনাদের সামনে উল্লেখ করবো চয়েস পরিবহনের সকল বিষয় গুলো। তাই আপনি যদি এই পরিবহন সম্পর্কে সকল তথ্য জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের সাথে থাকুন এবং আমাদের আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে দেখুন। আমরা নিচে তুলে ধরলাম চয়েস পরিবহনের কাউন্টার নাম্বার, সকল সুযোগ সুবিধা সহ গাড়ির ভাড়ার তালিকা এবং অনলাইন টিকিট নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা থাকবে।
চয়েজ পরিবহন কাউন্টার নাম্বার
আপনাদের ভ্রনের জন্য চয়েস পরিবহনের সকল জিনিস গুলো সম্পর্কে জানতে হবে। তাই আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম চয়েস পরিবহন কাউন্টার নাম্বার গুলো সম্পর্কে। আপনি চাইলে আমাদের নিচে থেকে সকল কাউন্টার নাম্বার গুলো সংগ্রহ করতে পারেন। চসেয় পরিবহনের সকল কাউন্টার গুলো আমরা তুলে ধরলাম।
কোম্পানীর ঠিকানা
মিরপুর ১২ নম্বর বাস কাউন্টার।
চয়েজ ট্রান্সপোর্ট
ঢাকা শহরে একস্থান থেকে অন্য স্থানে যাওয়ার জন্য সরকারী বাসের পাশাপাশি রয়েছে বেসরকারী বাস সার্ভিস। মিরপুর ১২ নম্বর থেকে যাত্রাবাড়ী পর্যন্ত নিয়মিত চলাচল করে চয়েজ ট্রান্সপোর্ট।
গাড়ীর সংখ্যা, রুট নম্বর এবং সিট সংখ্যা
- এই কোম্পানীর ৩৫ টি গাড়ী
- বসার সিট এবং ইঞ্জিন কভার মিলিয়ে গাড়ীগুলোতে মোট ৪০ জন যাত্রী বসার ব্যবস্থা রয়েছে।
গাড়ীর চলার রুট
- এই গাড়ীর রুট নম্বর ১/ এক্স
- গাড়ীটি মিরপুর-১২ থেকে ছেড়ে মিরপুর-১১, মিরপুর-১০, কাজীপাড়া, শেওড়াপাড়া, আগারগাঁও, বিজয়স্মরণী, ফার্মগেইট, কারওয়ান বাজার, শাহবাগ, মৎসভবন, প্রেসক্লাব, পল্টন, গুলিস্তান, বঙ্গভবনের সামনে দিয়ে সায়েদাবাদ হয়ে যাত্রাবড়ী পর্যন্ত চলাচল করে।
- সকাল ৫ টা থেকে রাত ১০.৩৫ টা পর্যন্ত ৫ মিনিট পর পর মিরপুর-১২ থেকে গাড়ী ছেড়ে যায় ।
চয়েজ পরিবহন ভাড়ার তালিকা
আপনি কি চয়েস পরিবহনের ভাড়ার তালিকা গুলো সম্পর্কে জানতে চান তাহলে অবশ্যই আমাদের আর্টিকেল টি মনোযোগ সহকারে দেখুন। আমরা আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম চয়েস পরিবহনের সকল কাউন্টারের ভাড়ার তালিকা গুলো তুলে ধরলাম আপনাদের সামনে। আপনার প্রয়োজনীয় গন্তব্যের ভাড়া গুলো দেখে নিতে পারেন।
যাত্রা শুরু |
পৌঁছানোর স্থান |
ভাড়া |
মিরপুর-১২ | যাত্রাবাড়ী | জনপ্রতি ২৬ টাকা |
মিরপুর-১১ | ||
মিরপুর-১০ | ||
কাজীপাড়া | ||
শেওড়াপাড়া | ||
মিরপুর-১২ | ফার্মগেইট | জনপ্রতি ১৩ টাকা |
মিরপুর-১১ | ||
মিরপুর-১০ | ||
কাজীপাড়া | ||
শেওড়াপাড়া | ||
ফার্মেগইট | গুলিস্তান | ৮ টাকা |
ফার্মেগইট | যাত্রাবাড়ী | ১৩ টাকা |
প্রেসক্লাব | যাত্রাবাড়ী | ৫ টাকা |
গুলিস্তান |
- গাড়ীতে সুপারভাইজারের নিকট ভাড়া পরিশোধ করতে হয়।
- হাফ ভাড়া দেওয়ার ব্যবস্থা নেই।
চয়েজ পরিবহন সুবিধা সমূহ
চসেয় পরিবহনের সকল সুবিধা গুলো আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম। আপনি চাইলে আমাদের এই খান থেকে সকল সুবিধা গুলো সম্পর্কে জানতে পারেন। আমরা নিচে চয়েস পরিবহনের সকল সুবিধা গুলো তুলে ধরলাম।
- চয়েস পরিবহনে আপনি পাবেন পানি খাওয়ার ব্যবস্থা।
- সুন্দর আসন ব্যবস্থা, এবং আসনের পাসে ঝুরি থাকে যেখানে আপনি মালামাল থাকবে।
- এবং সিটের উপরে থাকবে আপনার সকল জিনিসপত্র রাখার জন্য বক্য।
- সুন্দর ড্রাইভার দ্বারা পরিচালিত চয়েস পরিবহন।
- কমপক্ষে ২৪ ঘন্টা পূর্বে গাড়ী ভাড়া নেওয়ার জন্য যোগাযোগ করতে হয়।
- এই কোম্পানীর গাড়ীগুলো সিটিং সার্ভিস।
- সিট খালি থাকা সাপেক্ষে সকল স্টপেজে যাত্রী উঠানো হয়।
- দাড়িয়ে কোন যাত্রী নেওয়া হয় না।
- ওয়েবিল সাইনের পর গেইট লক করে দেওয়া হয়।
- এই কোম্পানীর গাড়ী অনুষ্ঠানের জন্য ভাড়া দেয়া হয়।
- এই কোম্পানীর গাড়ীগুলো অনুষ্ঠানের জন্য ঢাকা সিটির ভিতরে ভাড়া দেওয়া হয়।
- অগ্রীম ও ভাড়ার হার দূরত্ব অনুসারে উভয় পক্ষের আলোচনা সাপেক্ষে নির্ধারিত হয়ে থাকে।