তলা বিহীন ঝুড়ির তকমা মুছে, স্বাধীনতার 50 বছরে বাংলাদেশ উন্নয়নের উদাহরণ এখন। বাংলাদেশের সকল জনগণের মাথাপিছু আয় এবং গড় আয়ু জিডিপিতে পেছনে ফেলেছে অনেক দেশকে। বাংলাদেশের সকল কার্যক্রম এবং সকল উদ্যোগ সহ কৃষি শিল্পসহ সকল কর্মকান্ডে এসেছেন ও অফুরন্ত সাফল্য। যার উদাহরণ মাত্র পদ্মা সেতু পারমাণবিক বিদ্যুৎ কেন্দ্র, মেট্রোরেল। উন্নয়নের অগ্রযাত্রায় সমানতালে এগিয়ে যাচ্ছে বাংলাদেশের মাথাপিছু আয় এবং বাংলাদেশ। বাংলাদেশে গড়ে উঠেছে বিলিয়ন ডলারের বিশেষ কিছু কোম্পানি। যে কোম্পানিগুলোতে প্রতিনিয়ত কাজ করে চলেছে হাজারো শ্রমিক। এই কোম্পানিগুলোর মাধ্যমে বাংলাদেশের যেমন বেকারত্ব দূর হচ্ছে তেমনি ভাবে আমরা ইনকাম করতে পারছি বৈদেশিক বিলিয়ন বিলিয়ন ডলার।
বিন্দু থেকে কিভাবে তারা এত বড় ইন্ডাস্ট্রিজ তৈরি করেছেন এবং এত বড় একটি প্রতিষ্ঠান তৈরি করেছেন সেই গল্পটি সকলের কাছেই অজানা। তাই আজকে আমরা আপনাদের সামনে এমন একটি ইন্ডাস্ট্রিজ এবং এমন একটি কর্ম প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করব যে কর্ম প্রতিষ্ঠানটি সম্পর্কে অনেকেই অনেক ধরনের মতামত পোষণ করে। এবং এ ধরনের বড় বড় ইন্ডাস্ট্রিস অর্থাৎ প্রতিষ্ঠানগুলো সম্পর্কে জানার আগ্রহ প্রকাশ করেন অনেকেই।বিশ্বের অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ অনেক এগিয়ে রয়েছেন এবং বিদেশের সুন্দরভাবে তুলে ধরেছেন বাংলাদেশের এই শিল্প প্রতিষ্ঠানটি। তেমনি এরকম একটি প্রতিষ্ঠান সম্পর্কে আমরা আপনাদের সামনে আলোচনা করতে যাচ্ছি আজকের আলোচনার প্রতিষ্ঠানটি হলো মেঘনা গ্রুপ।
মেঘনা গ্রুপ ইন্ডাস্ট্রিস এর প্রথম নেশা হল নতুন নতুন কারখানা তৈরি করা এবং নতুন নতুন পণ্য উৎপাদন করা। মেঘনা গ্রুপ ইন্ডাস্ট্রিসদের কোম্পানির সংখ্যা দাঁড়িয়েছে 50 টিরও বেশি। এবং আরো পাঁচটি কোম্পানি অর্থাৎ আরো পাঁচটি কারখানা তৈরির জন্য কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন এবং অনুমতির অপেক্ষায় রয়েছে। বাংলাদেশ বেকারত্ব দূরীকরণের একটি প্রধান প্রতিষ্ঠান এই প্রতিষ্ঠানটিতে প্রতিনিয়ত 35000 এরও বেশি কর্মী কাজ করে যাচ্ছে। এছাড়াও এই প্রতিষ্ঠানটি টান ওভার দাঁড়িয়েছে ৩০ হাজার কোটি টাকা। আজকে আমরা আপনাদের সামনে এমন এই কোম্পানিটি সম্পর্কে জানাও জানা কিছু তথ্য তুলে ধরার চেষ্টা করব যাতে আপনারা সুন্দরভাবে এবং সহজভাবে আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে সকল তথ্য সংগ্রহ করতে পারেন।
মেঘনা গ্রুপ ইন্ডাস্ট্রিস
মেঘনা গ্রুপ এন্ড ইন্ড্রাস্ট্রিজ ৩৫০০০ এরও বেশি কর্মী কাজ করে চলেছেন এবং বাংলাদেশে সকল কর্মী এই প্রতিষ্ঠান। মেঘনা গ্রুপ এন্ড ইন্ডাস্ট্রিজের ৩০ হাজার কোটি টাকা টার্নওভার। মেঘনা গ্রুপ এন্ড ইন্ডাস্ট্রিসের আওতাধীন 50 টি কোম্পানি রয়েছেন এবং আরো পাঁচটি কোম্পানির অনুমোদন পাওয়ার জন্য কার্যক্রম চালিয়ে যাচ্ছেন। মেঘনা গ্রুপ ব্যান্ড ইন্ডাস্ট্রিজের সর্বমোট ৫০টি কোম্পানি আমরা 50 টি কোম্পানি সকল তথ্যগুলো আপনাদের সামনে এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে তুলে ধরতে না পারলেও আমরা ৫০ টি কোম্পানির নামের তালিকা সুন্দরভাবে সাজিয়ে আপনাদের সামনে তুলে ধরার চেষ্টা করলাম। আশা করি আপনারা নিজ থেকে যাবতীয় তথ্যগুলো সংগ্রহ করে উপকৃত হবেন।
ফ্রেশ কোম্পানির মালিক কে
বাংলাদেশের মধ্যে জনপ্রিয় একটি প্রতিষ্ঠান হলেন ফ্রেশ কোম্পানি। প্রতিনিয়ত আমরা একাধিক পণ্য ব্যবহার করে থাকি প্রেস কোম্পানি থেকে। আমরা প্রতিনিয়ত ফ্রেশ কোম্পানির একাধিক পণ্য ব্যবহার করলেও আমরা কখনোই জানিনা এই ফ্রেশ কোম্পানির মালিক এবং ফ্রেশ কোম্পানি কোন কোম্পানির আওতাধীন অথবা কোন গ্রুপের আওতাধীন। তবে আজকে আপনি আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে শুধুমাত্র জানতে পারবেন ফ্রেশ কোম্পানির মালিক কে এবং ফ্রেশ কোম্পানি কোন গ্রুপের আওতাধীন। ফ্রেশ কোম্পানি বাংলাদেশের মধ্যে একটি জনপ্রিয় এবং উৎপাদনকারী একটি প্রতিষ্ঠান এই প্রতিষ্ঠানটির মালিক হলেন মোস্তফা কামাল।
ফ্রেশ কোম্পানির মালিক মোস্তফা কামাল।
বাংলাদেশের মধ্যে জনপ্রিয় একটি কোম্পানি হল ফ্রেশ কোম্পানি ফ্রেশ কোম্পানির একাধিক পণ্য আমরা ব্যবহার করে থাকি প্রতিনিয়ত আমাদের হাতের নাগালে ফ্রেস কোম্পানির যাবতীয় পণ্যগুলো আমরা ব্যবহার করি। আপনার দৈনন্দিন জীবনে ব্যবহার করা সকল পণ্যগুলোর মধ্যে রয়েছে ফ্রেশ কোম্পানি। আপনি উন্নত এবং গুণগত মান ভাল পাওয়ার জন্য যে পণ্যগুলো ব্যবহার করে থাকেন সেই পণ্যগুলো আপনি ফ্রেশ কোম্পানি থেকেই সংশোধ করতে পারেন। সাধারণ জনগণের ব্যবহারকৃত সকল পণ্য ফ্রেস কোম্পানি তৈরি করে থাকেন। ফ্রেশ কোম্পানির যাবতীয় তথ্য কি নিয়ে হন ধন্য। আশা করি আপনি আমাদের এই প্রতিবেদনটি থেকে সুন্দরভাবে ফ্রেশ কোম্পানি সম্পর্কে জানতে পেরেছেন এবং জানতে পেরেছেন ফ্রেশ কোম্পানি মালিক সম্পর্কে।