সকল মানুষের নিজের মনকে আনন্দ দেওয়ার জন্য বিভিন্ন রকম বিনোদনমূলক কাজকর্ম করে। অনেকেই আছেন যারা নিজের বন্ধু বান্ধবদের সাথে বনভোজন করে থাকেন এবং বনভোজনের আনন্দ উপভোগ করেন। প্রতিনিয়ত আমরা বনভোজনের আয়োজন করি এবং বিভিন্ন ধরনের সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানসহ নানা রকম কাজকর্ম করি বনভোজনের উপলক্ষে। বনভোজন সাধারণত বন্ধু-বান্ধব আত্মীয়-স্বজন বা পরিবার বর্গদের নিয়ে মানুষ করে থাকে তাই বনভোজন একটি সুন্দর এবং আনন্দপুণ্যময় একটি অনুষ্ঠান। এই অনুষ্ঠানে পরিবারের সকল অর্থাৎ বন্ধুবান্ধবসহ যারা যাদের সাথে বনভোজনের আয়োজন করেছেন তার চেয়ে সেই সেক্টরের মানুষগুলো সকলেই একত্র হয় অনেকদিন পরে। সকলে মিলে একত্রিত হয় বনভোজনের কারণে এবং সেই দিনটি সকলের জীবনের স্মৃতি হয়ে থাকে।
তাই অনেকেই আছেন যারা স্কুল-কলেজের বন্ধুবান্ধবদের সাথে অর্থাৎ সকলেই বিভিন্ন কাজে বাইরে থাকার কারণে অনেক বন্ধু-বান্ধবের সাথে দেখা হয় না। তাই সাধারণত তারা তাদের বন্ধুবান্ধবদের সাথে বাৎসরিক অনুষ্ঠান অর্থাৎ বছরে একদিন দেখা করার জন্য একটি বনভোজনের আয়োজন করে থাকে। এই আয়োজনগুলি সাধারণত পণ্যমিলনী হিসেবেও ধরতে পারেন এবং বনভোজনের আনন্দের মধ্য দিয়ে তারা বাৎসরিক মিলন হয় এবং তারা সুন্দরভাবে এই দিনটি উদযাপন করে। তাই বনভোজন নিয়ে অনেকেই বিভিন্ন রকম উক্তি স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করার চেষ্টা করে যেগুলো আমরা আপনাদের এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে আপনাদের সামনে শেয়ার করতে যাচ্ছি।
বনভোজন নিয়ে স্ট্যাটাস
অনেকদিন ধরেই বাংলাদেশের সকল স্তরে অর্থাৎ বাংলাদেশের সকল বিভাগে প্রায় এই বনভোজনের অর্থাৎ পিকনিকের আয়োজনটা বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে। এই বনভোজনের উৎসবটি সাধারণত শীতকালে হয়ে থাকে। যদিও বনভোজনের আয়োজন অর্থাৎ পিকনিকের আয়োজনটা সাধারণত শীতকালে হয়ে থাকে তবে সাধারণ মানুষ অর্থাৎ যে সকল মানুষ বনভোজন অর্থাৎ পিকনিকের আয়োজন গুলো করে তাদের যেন তার সয় না তারা শীতকাল শুরু হওয়ার আগেই শুরু করে দেয় এই পিকটিকে আয়োজন। এছাড়াও গ্রামের তরুনেরা বিভিন্ন উৎসবে বিভিন্ন সময়ে তারা ব্যানারটা নিয়ে বনভোজনের আয়োজন করেন এবং তারা ব্যানার টাঙ্গিয়ে লোকসম্ভবল বৃদ্ধি করে সেই অনুযায়ী বনভোজনের ব্যবস্থা শুরু করেন। অনেকেই আছেন যারা বনভোজন সম্পর্কে নানা রকম স্ট্যাটাস গুলো সংগ্রহ করে তাদের জন্য এই প্রতিবেদনটি।
মানুষ মাত্রই বিনোদন চায়। এক্ষেত্রে সঠিক বিনোদন হচ্ছে পিকনিক। যেখানে প্রচন্ড দুষ্টামি, হাসি ঠাট্টার ছলে, কিভাবে যে সময়টা বেশি সুন্দর হয়ে উঠে সেটা আমরা ভাবতেও পারিনা।
বনভোজন নিয়ে উক্তি
পিকনিক শব্দটি একটি ইংরেজী শব্দ। সাধারণত ইংরেজ আমলে ইংরেজরা তাদের দৈনন্দিন কাজে বের হওয়ার সময় তারা সাধারণত বাড়ি থেকে সকল খাবার জিনিস পত্র নিয়ে একত্রে বসে খায় এবং তারা তার নাম দিয়েছে পিকনিক। আমাদের বাঙালিরাও সাধারণত পিকনিক খায় তবে তার নাম তারা বলে বনভোজন। বনভোজন শব্দটার সৃষ্টি হয়েছে সাধারনত কবি রবীন্দ্রনাথের কাছ থেকে। তাই বনভোজন বা পিকনিক নিয়ে অনেক কবি বা অনেক বিশেষজ্ঞরা বিভিন্ন রকম উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন লিখেছেন। তাই আমরা বনভোজন নিয়ে বিভিন্ন ধরনের উক্তিগুলো সংগ্রহ করেছি এবং বিভিন্ন কোভিদ লেখা উক্তি গুলো সংগ্রহ করে সুন্দরভাবে এই প্রতিবেদনটির মাধ্যমে তুলে ধরার চেষ্টা করছি।
বনভোজনে সবাই যে শুধু খাওয়া দাওয়া করে তাই নয়। বরং তার সাথে থাকে খেলাধুলা, গানের কলি বা আড্ডাবাজি। প্রবীণ নবীন সবাই যেন তখন এক হয়ে যায়।
বনভোজন নিয়ে ক্যাপশন
সাধারণত বাঙালি তরুনেরা যখন বনভোজনের আয়োজন করে তারা সকলের কাছ থেকে পরিমাণ মতো অর্থ সংগ্রহ করে এবং সেই অর্থ দিয়ে তারা কেনাকাটা শুরু করে খাওয়া-দাওয়ার জন্য। চকলেট টাকায় একত্রে কেনাকাটা হওয়ার পরে সেটি রান্নাবান্না করা হয় এবং সেটি খাওয়া দাওয়া হবে কলা পাতায়। যেহেতু বাংলাদেশ একটি সাম্প্রদায়িক দেশ তাই হিন্দু মুসলিম সকলেই এই দেশে বসবাস করে। এই বনভোজনের হিন্দু মুসলিম সকল শ্রেণীর মানুষ এই একত্রে বনভোজনে অংশগ্রহণ করে এবং সকলে একত্রে বসে বনভোজন ভোগ করে। বাঙ্গালীদের ভিতরে হিন্দু-মুসলিম কোন রকম ভেদাভেদ নাই তারা সকলে ভাই ভাই একত্রে বসে পিকনিক খায়। তাই সেই পুরনো দিনের আনন্দ গুলো মনে রাখতে বা মনে করিয়ে দিতে সুন্দর কিছু এক ক্যাপশন গুলো আমরা অনুসন্ধান করি। যে ক্যাপশন গুলো সুন্দর ভাবে তুলে ধরা হলো।
রৌদ্রে বাস করুন, সমুদ্রে সাঁতার কাটুন, বন্য বাতাস পান করুন।”
– – রালফ ওয়াল্ডো এমারসন
প্রতিদিনই পিকনিক হয় যখন আপনি বন্ধুদের সাথে থাকেন।
সাধারণত আমরা ছোট বয়সে বা ছোটবেলায় এই ধরনের বনভোজনের আয়োজন করতাম। তবে মাঝে মাঝে সেই ছোটবেলার অর্থাৎ পুরনো দিনের কথাগুলো এখনো মনে পড়লে আমরা সেই আগের মত আবারো বনভোজনের আয়োজন করার চেষ্টা করি। যাতে সেই ফেলে আসা দিনগুলো অর্থাৎ পুরনো দিনের স্মৃতিগুলো মনে করতে পারি। তাই আমরা আমাদের এই প্রতিবেদনটিতে আপনাকে পুরনো দিনের স্মৃতিগুলো মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য বনভোজন নিয়ে সুন্দর কিছু করতে স্ট্যাটাস ক্যাপশন গুলো তুলে ধরার চেষ্টা করছি। আশা করি উল্লেখিত তথ্য গুলো আপনাদের অবশ্যই ভালো লাগবে যদি ভালো লাগে অবশ্যই শেয়ার করবেন। আপনার হাজারো ব্যস্ততার মধ্য দিয়ে আমাদের প্রতিবেদনটি মনোযোগ সহকারে পড়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।